হাতে কলমে মেশিন লার্নিং
  • হাতেকলমে মেশিন লার্নিং
  • উৎসর্গ
  • প্রথম পাতা
  • মুখবন্ধ
  • কৃতজ্ঞতা
  • কাদের জন্য বইটা?
  • কাদের জন্য নয়
  • কিভাবে পড়বেন বইটা?
  • পর্ব ১: পাল্টে যাবার ঘটনা
    • ১.১. সিডিসি’র ওয়ার্নিং
    • ১.২. ইন্টারকানেকশন কস্ট মডেলিং
    • ১.৩. মানুষের পাশে ডাটা
    • ১.৪. গুগল ফটোজ, টেক্সট টু স্পিচ
    • ১.৫. সরকারি ওপেন ডাটা
    • ১.৬ প্রাইভেট সেক্টর + পাবলিক সেক্টর (ডাটা শেয়ারিং)
    • ১.৭. আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স - মেশিন লার্নিংএর প্রসার
    • ১.৮. মেশিন লার্নিং ব্যবহারে এগিয়ে যে ইন্ডাস্ট্রিগুলো
  • পর্ব ২: ডাটা থেকে ভবিষ্যৎ দেখার ধারণা
    • ২.১. মেশিন লার্নিং হ্যাক
    • ২.২. ভবিষ্যৎ দেখার ধারণা + ডাটার গল্প বলার ক্ষমতা
    • ২.৩. মৃত্যু অ্যালগরিদম
    • ২.৪. দেশের নীতিনির্ধারণী ড্যাশবোর্ড
  • পর্ব ৩: মেশিন লার্নিং কি? (৩০ মিনিট)
    • ৩.১. মেশিন লার্নিং জিনিসটা কি?
    • ৩.২. কেন দরকার মেশিন লার্নিং?
    • ৩.৩. মেশিন লার্নিং এর কিছু ভাগ
    • ৩.৪. শুরুর ধারণা - ডাটা নিয়ে
    • ৩.৫. ডাটার তত্ব আর তার প্রসেস
    • ৩.৬. কিভাবে শিখবেন?
  • পর্ব ৪: ক্যাগল প্রতিযোগিতা (৪ সপ্তাহ-৬ সপ্তাহ)
    • ৪.১. ‘ক্যাগল’ কি? আর দরকারই বা কেন?
    • ৪.২. কি করতে হবে ক্যাগলে?
    • ৪.৩. থিওরি বাদ, কেন প্রজেক্ট দিয়ে শুরু?
    • ৪.৪. কেন শুরুতেই ‘আর’ প্রোগ্রামিং এনভায়রনমেন্ট?
    • ৪.৫. মেশিন লার্নিং কমিউনিটি
    • ৪.৬. ক্যাগল কার্নাল এবং অনলাইন হোস্টেড স্ক্রিপ্ট
  • পর্ব ৫: "আর" এনভায়রনমেন্ট
    • ৫.১. "আর" + "আর" ষ্টুডিও
    • ৫.২. "আর" ষ্টুডিওর কিছু খুঁটিনাটি
    • ৫.৩. প্রজেক্ট টাইটানিক + 'আর' ষ্টুডিও
    • ৫.৪. প্রজেক্টের গিটহাব স্ক্রিপ্ট
  • পর্ব ৬: প্রজেক্ট টাইটানিক: বিপর্যয়ে মেশিন লার্নিং
    • ৬.১. টাইটানিকের গল্প
    • ৬.২. কেন প্রজেক্ট" টাইটানিক "? ডাটা কোথায়?
    • ৬.৩. ‘ট্রেনিং’ আর ‘টেস্ট’ ডাটা সেট
    • ৬.৪. ক্যাগলের কোন কোন কার্নাল?
    • ৬.৫. "আর" স্টুডিওতে ডাটা লোড
    • ৬.৬. মেন্যু দিয়ে নাকি স্ক্রিপ্ট ভালো ?
  • পর্ব ৭: প্রেডিকশন
    • ৭.১. প্রথম প্রেডিকশন
    • ৭.২. ডাটা ভিজ্যুয়ালাইজেশন
    • ৭.৩. দ্বিতীয় প্রেডিকশন
    • ৭.৪. তৃতীয় প্রেডিকশন
    • ৭.৫. ডিসিশন ট্রি
    • ৭.৬. চতুর্থ প্রেডিকশন (মেশিন লার্নিং)
    • ৭.৭. পঞ্চম প্রেডিকশন (ফিচার ইঞ্জিনিয়ারিং)
    • ৭.৮. ডাটা প্রি-প্রসেসিং, ডাটা ক্লিনিং এবং ষষ্ঠ প্রেডিকশন
    • ৭.৯. সপ্তম প্রেডিকশন (র‌্যান্ডম ফরেস্ট)
  • পর্ব ৮: কি আছে সামনে?
    • ৮.১. কি শিখলাম আমরা?
    • ৮.২. কোথায় যাচ্ছি এর পর?
    • ৮.৩. সামনের বই
    • ৮.৪. যোগাযোগের মাধ্যম
  • পর্ব ৯: পাইথনে টাইটানিক প্রজেক্ট
    • জুপিটারে প্রজেক্ট টাইটানিক
  • একটা ট্রেনিং প্রোগ্রাম
Powered by GitBook
On this page
  • 'আর' এবং 'আর' ষ্টুডিওর কিছু খুঁটিনাটি
  • আর
  • আর ষ্টুডিও

Was this helpful?

  1. পর্ব ৫: "আর" এনভায়রনমেন্ট

৫.২. "আর" ষ্টুডিওর কিছু খুঁটিনাটি

Previous৫.১. "আর" + "আর" ষ্টুডিওNext৫.৩. প্রজেক্ট টাইটানিক + 'আর' ষ্টুডিও

Last updated 5 years ago

Was this helpful?

'আর' এবং 'আর' ষ্টুডিওর কিছু খুঁটিনাটি

আর

এটা কিন্তু "আর" ষ্টুডিও নয়। যদিও আমরা ইন্সটল করেছি দুটো জিনিস, কিছুটা ধারণা পাওয়ার জন্য আমরা চালু করি শুধু "আর"। শুধু বেসিক "আর" এর ইন্টারফেস দেখে ভয় পাবেন না কিন্তু। ঠিক ধরেছেন, এটা একটা কমান্ড লাইন ইন্টারফেস। ডস বা ইউনিক্সের শেলের মত সাধারন কমান্ড লাইন ইন্টারফেস। অন্যান্য প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজের মতো নয় কিন্তু এই আর। ‘আর’ ল্যাঙ্গুয়েজ হিসেবে খুবই ইন্টারঅ্যাকটিভ। একটা করে কমান্ড লিখবেন আর সঙ্গে সঙ্গে সেটার আউটপুট দেখা যাবে একই কমান্ড লাইনে। মনে রাখবেন আমরা এই "আর" ব্যবহার করবো না। এই এনভায়রনমেন্ট পেছনে থাকবে আমাদের "আর" ষ্টুডিওর।

ছবি: বেসিক "আর" এর ইন্টারফেস (ছবির ভার্সন নিয়ে ভাববেন না, ছবিটা দেয়া হয়েছে একটা ধারণা দেবার জন্য)

এটা শুধুমাত্র 'আর' এর ইন্টারফেস (ভয় পাবেন না, এটা ব্যবহার করবো না আমরা)

সি অথবা সি++ ল্যাঙ্গুয়েজে কি হয়? পুরো একটা কোডের সেকশন লিখতে হয় আগে, কম্পাইল করো তাকে, চালাও তারপর। "আর" এর ‘ইন্টারেক্টিভিটি’ মুগ্ধ করে সবাইকে। তবে সুখের কথা হচ্ছে, আমরা ‘আর’ এর এই কঠিন মুখ দেখব না, মানে দেখতে চাইব না। "আর" এর ‘আইডিই’ও আছে অনেক। তবে ‘ইন্টিগ্রেটেড ডেভেলপমেন্ট এনভায়রনমেন্টে’র ‘ডিফ্যাক্টো স্টান্ডার্ড’ হিসেবে চলে এসেছে "আর" ষ্টুডিও। সবাই পছন্দ করে এই ‘আইডিই’টাকে। পুরো পৃথিবী করে। আমারো খুবই পছন্দের জিনিস বটে।

আর ষ্টুডিও

মনে রাখবেন আজকে থেকে যখনই ব্যবহার করব ‘আর’ আমরা শুধুমাত্র ব্যবহার করব ‘আর স্টুডিও’। আমরা সবাই তো বুঝেছি ব্যাপারটা? আমার দেখা মতে সেরা কয়েকটা ইন্টারফেসের মধ্যে আর ষ্টুডিও অনেক অনেক ভালো। আমরা ব্যবহার করছি ‘আর ষ্টুডিও ডেক্সটপ ভার্সন। এটা ওপেন সোর্সড এবং ফ্রি। আর ষ্টুডিও খুবই কাস্টমাইজেবল একটা ইন্টারফেস। আপনাদের সুবিধার জন্য বেসিক ইন্টারফেসটা দিয়ে দিচ্ছি এখানে। কাজের সুবিধার জন্য পুরো ইন্টারফেসটাকে ভাগ করা হয়েছে ৪টা অংশে। সবচেয়ে নীচের বা পাশে দেখতে পাচ্ছেন সেই পুরানো আর কনসোল। তার ঠিক ওপরেই বাঁ পাশে আছে আমার প্রিয় টেক্সট এডিটর।

সবার মনে হতে পারে এটা একটা সাধারণ টেক্সট এডিটর, সত্যি বলতে এটার ক্ষমতা অনেক অনেক বেশি। আমরা যারা কাজ করি প্রতিনিয়ত, তারা জানি তাদেরকে কতোটা বাঁচিয়ে দেয় এই জিনিস। প্রচুর সময় বাঁচিয়ে দেয় আমাদের কাজে। কাজ শুরু করলেই বুঝতে পারবেন কি বলেছি এখানে। ওপরের ডান পাশের পেনে রাখা আছে একটা তথ্য ভান্ডার। আপনি কোন ওয়ার্কস্পেসে কাজ করছেন, আপনার কমান্ডের সব হিস্টরি, কি কি ফাইল আছে আপনার বর্তমান ওয়ার্কিং ফোল্ডারে - এইসব তথ্য পাবেন এই অংশে। সবচেয়ে নিচের ডান পাশে রয়েছে আরেকটা পেন। এটা ডাটা সায়েন্টিস্টদের সবচেয়ে প্রিয় জায়গা। যত ধরনের ভিজুয়ালাইজেশনের দরকার, তার সব প্লট হবে এখানে। আর ভিজুয়ালাইজেশনে কত শক্তিশালী সেটা দেখবেন কাজে এসে। এছাড়াও সব হেল্প ফাইল দেখা যাবে এখানে। পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের প্যাকেজ এর তথ্য দেখা যাবে এই অংশে। ছবি দেই বরং।

ভুল বললাম? চলুন, আমাদের টেক্সট এডিটর নিয়ে কথা বলি বরং। যদিও আমরা জানি ‘আর কনসোল’ দিয়ে সব ধরনের কমান্ড চালানো যাবে, তার মানে এই নয় যে আমরা প্রতিটা কমান্ড আলাদা আলাদা করে চালাতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করবো। আর তাই এখানে আসছে টেক্সট এডিটরের মুনশিয়ানা। প্রতিটা কমান্ড আলাদা আলাদা করে কনসোলে না পাঠিয়ে, সেগুলোকে আমরা লিখে রাখতে পারি এই টেক্সট এডিটরে। যখন যেই কমান্ডটা দরকার তখন সেই কমান্ড এর যেকোন জায়গায় কার্সর রেখে কিবোর্ডে চাপবো কন্ট্রোল + এন্টার বাটন। জাদুর মত লাইনটা এক্সিকিউট হয়ে যাবে আর এর কনসোলে। অসাধারণ না? আমাদের পছন্দ মত হাজারো কমান্ড লিখে রাখতে পারি এই টেক্সট এডিটরে। একটা একটা করে কমান্ড অথবা পুরো স্ক্রিপ্টটাকে কনসোলে চালাতে পারব এই এডিটর থেকে। আমি সবাইকে অনুরোধ করবো স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করতে। নতুন স্ক্রিপ্ট তৈরি করা খুবই সোজা। ক্লিক করুন ফাইল, তারপর নতুন আর স্ক্রিপ্ট, হয়ে গেল কাজ। ইচ্ছে মত লেখালেখি করুন সেখানে। অন্যান্য প্রোগ্রামিং এনভায়রনমেন্টের মত, এখানেও ব্যবহার করা যায় বিভিন্ন কমেন্ট সেকশন। লেখুন একটা করে কমান্ড, তার ওপরে লেখুন প্রয়োজনীয় কমেন্ট।

একটা জিনিস জানিয়ে রাখা ভালো। আমরা যেহেতু প্রোগ্রামিং এনভায়রনমেন্ট নিয়ে কাজ করছি, আজ হোক অথবা কাল - আমাদেরকে কাজ করতে হবে ‘গিটহাবে’। আগে চাকরির বাজারে কাজ পাওয়া যেত ‘সিভি ড্রপ’ করে। বর্তমান যুগে এই গিট হাব একাউন্ট এর কাজ হচ্ছে আমাদের সবচেয়ে বড় রেজ্যুমে। বিশ্বাস না করলে চেষ্টা করে দেখতে পারেন আপনি। আর তাই আর ষ্টুডিওএর সাথে গিটহাবের ইন্ট্রিগেশন একটা বড় ব্যাপার। আমাদের বর্তমান প্রজেক্টে গিটহাব নিয়ে কাজ করলেও সেটাকে আপাততঃ আমরা দেখিয়ে দেব অন্যভাবে। তবে আর স্টুডিওর সাথে গিটহাবের ইন্ট্রিগেশনটা কাজে দেবে।

ছবি: "আর" ষ্টুডিও এর ইন্টারফেস